Malbazar: মালবাজারের চা-বাগান থেকে চিতাবাঘের দেহ উদ্ধার...
Malbazar: স্থানীয় বাসিন্দারা চা-বাগানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ে দুর্গন্ধ পান। এরপর চা-বাগানের ১১/১২ সেকশনের মধ্যবর্তী এলাকায় একটি চিতাবাঘের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। দেহটিতে পচন ধরেছিল বলে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল এলাকায়।
![Malbazar: মালবাজারের চা-বাগান থেকে চিতাবাঘের দেহ উদ্ধার... Malbazar: মালবাজারের চা-বাগান থেকে চিতাবাঘের দেহ উদ্ধার...](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/08/06/432323-leopard.png)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ছুটির দিন মালবাজার শহর সংলগ্ন টুনবাড়ি চা-বাগান থেকে একটি চিতাবাঘের মৃতদেহ উদ্ধার করল মালবাজার বন্যপ্রাণ শাখার কর্মীরা। এতে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল ওই চা-বাগান এলাকায়।
আরও পড়ুন: Bengal Weather Today: সোম থেকে বুধ ভারী বৃষ্টি, তাপমাত্রার পরিবর্তন নেই মহানগরে
রবিবার সকালে চা-বাগানের বাসিন্দারা চা-বাগানের পাশ দিয়ে যাবার সময়েই দুর্গন্ধ পান। এরপর চা-বাগানের ১১/১২ সেকশনের মধ্যবর্তী এলাকায় একটি চিতাবাঘের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। দেহটিতে পচন ধরেছিল বলে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল এলাকায়।
এই খবর জানাজানি হতেই চিতাবাঘের দেহ দেখতে ভিড় জমে যায় এলাকায়। খবর পেয়ে গরুমারা বন্যপ্রাণ বিভাগের মালবাজার বন্যপ্রাণ স্কোয়াডের আধিকারিক এবং কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছন। চিতাবাঘের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে মৃত চিতাবাঘটি পুরুষ এবং পূর্ণবয়স্ক।
আরও পড়ুন: রাঢ়ের রহস্য! জৈন মহাবীরের পুরুলিয়ায় হঠাৎই বুদ্ধদেবের আবির্ভাব...
কিছুদিন আগেই একটি ছোট চা-বাগান থেকে প্রায় ২০ ফুট লম্বা এক অজগর উদ্ধার করা হয়েছিল। ঘটনাটি ঘটেছিল মালবাজার মহকুমার মেটেলি ব্লকের ধুপঝোড়া এলাকার চা-বাগানে। অজগর সাপ উদ্ধারের খবর জানাজানি হতেই বহু মানুষের ভিড় জমে গিয়েছিল ওই এলাকায়। খবর দেওয়া হয়েছিল সংলগ্ন ধুপঝোড়া বিট অফিসে। সেখান থেকে বনকর্মীরা এসে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় বিশালাকার অজগর সাপটি উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, মেটেলি ব্লকের দক্ষিণ ধুপঝোরার মনশ্বর পাড়ার ভোলা রায়ের ছোট চা-বাগানে সাপটিকে দেখতে পাওয়া গিয়েছিল। জানা গিয়েছিল, অজগরটি একটি ছাগল সাবাড় করেছিল। এর আগেও ওই এলাকা থেকে বহু অজগর সাপ উদ্ধার হয়েছিল। তবে এত বড় আকারের আজগর সাপ এবারই প্রথম বলে জানা যায়। ধুপঝোড়া বিট অফিস সূত্রে জানা গিয়েছিল, অজগরটি সুস্থ থাকায় এটিকে সেদিনই গরুমারা জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।