অবসর জল্পনায় জল ঢাললেন সচিন
অবসরের যাবতীয় জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে সমালোচনকদের যাবতীয় সমালোচনাকে মাঠের বাইরে ফেললেন সচিন তেন্ডুলকর। মুম্বইতে একটি অনুষ্ঠানে এসে সচিন ইঙ্গিত দিলেন ২০১৫ বিশ্বকাপ খেলারও। অবসর দূরে থাক, সচিনের এই ইঙ্গিতে ক্রিকেটমহলে শুরু হয়েছে নতুন করে জল্পনা।
অবসরের যাবতীয় জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে সমালোচনকদের যাবতীয় সমালোচনাকে মাঠের বাইরে ফেললেন সচিন তেন্ডুলকর। মুম্বইতে একটি অনুষ্ঠানে এসে সচিন ইঙ্গিত দিলেন ২০১৫ বিশ্বকাপ খেলারও। অবসর দূরে থাক, সচিনের এই ইঙ্গিতে ক্রিকেটমহলে শুরু হয়েছে নতুন করে জল্পনা।
ভারতীয় ক্রিকেটের স্বপ্নের সওদাগর তিনিই। বিভিন্ন সমস্যায় জেরবার একটি দেশের মানুষদের যন্ত্রণা ভোলাচ্ছেন ব্যাট হাতে রূপকথার জগতে নিয়ে গিয়ে। কত চাওয়া,কত আবদার। ১১০ কোটির এই আবদারের কি চাপ, তা সচিন টের পেয়েছেন সেঞ্চুরিহীন একবছর থাকার সময়। ৯৯ সেঞ্চুরি করে আটকে থাকা সচিন ভালই টের পাচ্ছিলেন ঘরে বাইরের প্রবল চাপ। কিন্তু স্বপ্ন দেখানোর কারিগররা তো আর চাপে মূহ্যমান হয়ে নিজের উপর বিশ্বাস হারান না। মুম্বইতে সচিনও জানালেন, সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি একদিন হবেই জানতেন তিনি।
ক্রিকেটের তিন ফর্ম্যাটেই খেলেছেন। মুম্বইতে সচিন জানান, সবচেয়ে পছন্দ করেন টেস্ট ক্রিকেট। আর প্রতিটি ক্রিকেটারের মত তিনিও চেষ্টা করেন দলকে এক নম্বরে নিয়ে যাওয়ার।
ক্রিকেটজীবনে অনেক মাইলস্টোন ছুঁয়েছেন। মুকুটে যুক্ত হয়েছে সাফল্যের অনেক পালক। কিন্তু সচিনের মতে সেরা স্বীকৃতি ডন ব্র্যাডম্যানের নির্বাচিত সেরা একাদশে জায়গা করে নেওয়াটাই।
শৈশবে ক্রিকেটের হাতেখড়ির পর মাস্টার ব্লাস্টারের স্বপ্ন ছিল দুটো। এক, ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে দেওয়া এবং দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয়। দুটো স্বপ্নই পূরণ হওয়ার পরও ক্রিকেটের থেকে এতটুকু খিদে তাঁর কমেনি বলে দাবি সচিনের।