রেকর্ড সময়ে শেষ মাঝেরহাট লেভেল ক্রসিংয়ের কাজ, খুলছে শুক্রবার

Oct 11, 2018, 22:02 PM IST
1/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_13

শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: পুজোর আগেই খুলে যাচ্ছে আলিপুর ও বেহালার সংযোগকারী রাস্তা। যুদ্ধকালীন তত্পরতায় মাঝেরহাট সেতুর সমান্তরাল লেভেল ক্রসিং তৈরি করে ফেলল রাজ্যের পূর্ত দফতর।

2/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_12

আগামিকাল অর্থাত্ শুক্রবার রাস্তাটি খুলে দেওয়া হবে জনসাধারণের জন্য। পুজোর আগে ওই এলাকার যানজট অনেকখানিই কমে যাবে মনে করা হচ্ছে। 

3/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_11

মাঝেরহাট সেতু বিপর্যয়ের পর বিকল্প ব্যবস্থা খোঁজ শুরু করে রাজ্য সরকার। তখনই নজরে আসে পূর্ব দিকের রাস্তাটি। ওই রাস্তাটি রেললাইন পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

4/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_10

রেললাইন পেরিয়ে তারাতলা ও মোমিনপুরের মধ্যে যাতায়াত করা যাবে।

5/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_9

মাত্র ২০ দিনেই শেষ হয়েছে রাস্তা তৈরির কাজ। রেললাইনের উপরে লেভেল ক্রসিং করে দেওয়া হয়েছে। সরিয়ে দেওয়া হয়েছে হাইটেনশন তার। সিগন্যালিং ব্যবস্থার পরিবর্তন করেছে রেলও। 

6/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_8

মাটি পরীক্ষা, মানচিত্র থেকে পরিকল্পনা সবকিছুই সারা হয়েছে তিন সপ্তাহের মধ্যে। গোটা প্রক্রিয়াই চলেছে পূর্ত দফতরের নজরদারিতে।  

7/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_7

শুক্রবার থেকে খুলে যাবে ব্রিজ। প্রাথমিকভাবে দু' লেনের রাস্তা। প্রথমে ছোট গাড়িই অনুমোদন করা হবে। পরে বাসের কথা ভাবা হবে।

8/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_6

বলে রাখি, রাস্তাটি ওয়ান ওয়ে ট্রাফিক। বেহালা থেকে হুমায়ন কবীর সরণী হয়ে আসতে পারবেন আলিপুরে। অর্থাত্ বেহালার দিকে যেতে পারবেন না।  

9/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_5

৪৪ মিটার লম্বা রাস্তাটি তৈরি করেছে পূর্ত দফতর। চওড়া প্রায় সাড়ে সাত মিটার করা হল। 

10/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_4

গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্সের সহযোগিতায় কংক্রিটের ব্রিজ। খালের উপরে বসেছে এমন দুটি ব্রিজ। 

11/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_3

খালের মাটি নরম থাকায় ব্রিজ বসাতে লাগানো হয়েছে ২৪টি স্তম্ভ। ৩০ মিটার নীচ পর্যন্ত করতে হয়েছে পাইলিং।  

12/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_2

ব্রিজ তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছিল গার্ডেন রিচ শিপবিল্ডার্সকে। সাধারণত মাসখানেক সময় লাগে। এখানে মাত্র ৭ দিনেই দুটি ব্রিজ বসানো হয়েছে।

13/13

পুজোর আগে স্বস্তি

maj_1

মাঝেরহাট ব্রিজ বিপর্যয়ের পর বেহালায় যেতে রীতিমতো কালঘাম ছুটছে বেহালাবাসীর। সেই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে চলেছেন তাঁরা।