নির্মল গঙ্গার প্রচারই সার! কুম্ভের পুণ্যস্নানের জলে ভাসছে মল-মূত্র...
তবে প্রয়াগরাজের জলে কত ব্যাক্টেরিয়া পাওয়া গিয়েছে, সেই পরিসংখ্যান সামনে আসেনি। কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের নেতৃত্বে ট্রাইব্যুনাল এই রিপোর্ট পর্যালোচনা করে উত্তরপ্রদেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের কর্মকর্তাদের ডেকে পাঠিয়েছে।
লক্ষ লক্ষ মানুষ ডুব দিলেও বায়োকেমিক্যাল অক্সিজেনের নিরিখে এই জল স্নানের উপযুক্ত নয়। এমনকি জল মুখে নেওয়াটাও বিপজ্জনক।
রিপোর্ট আরও বলছে, মহাকুম্ভে কোটি কোটি মানুষ পুণ্যস্নান করছেন। বিশেষ করে যে সব পুণ্যদিনে অমৃত স্নান হয়েছে, সেই সব দিনে সবচেয়ে বেশি ব্যাক্টেরিয়া বেড়েছে সঙ্গমের জলে।
১২-১৩ জানুয়ারি প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভের নদীর জল পরীক্ষা করা হয়েছিল। তাতে দেখা গিয়েছে, ওই জল স্নান করার যোগ্য নয়।
সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের রিপোর্ট রীতিমতো আশঙ্কাজনক। সঙ্গমের জলে হাই লেভেলে মানুষের মলে থাকা ব্যাক্টেরিয়া ভর্তি।সিপিসিবির রিপোর্টে বলা হয়েছে, সঙ্গমের জলে ফেকাল কলিফর্মের মাত্রা খুব বেশি পাওয়া গিয়েছে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পুণ্য অর্জন করতে কাতারে কাতারে মানুষ চলেছে মহাকুম্ভের পথে। কিন্তু প্রয়াগরাজে কুম্ভের জল দূষিত! তা স্নানের উপযুক্তই নয়। ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের ভয়ংকর তথ্য প্রকাশ্যে।