ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের 'সেক্সিয়েস্ট হিরোইন' কি ইনিই? দেখুন মাতাল-করা কিছু ছবি...

Madhubala’s Birth Anniversary: মাত্র ৩৬ বছরে চলে গেলেন। রেখে গেলেন অনেক কিছু-- একটা লেগ্যাসি, একটা চার্ম, একটা স্বর্গীয় সৌন্দর্যের আবেশ, একটা নিরবচ্ছিন্ন মাদকতা এবং অনন্য অভিনয়শিল্পের নজির। 'ভেনাস অফ বলিউড' বলা হত তাঁকে।

| Feb 14, 2023, 15:55 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: মাত্র ৩৬ বছরে চলে গেলেন। রেখে গেলেন অনেক কিছু-- একটা লেগ্যাসি, একটা চার্ম, একটা স্বর্গীয় সৌন্দর্যের আবেশ, একটা নিরবচ্ছিন্ন মাদকতা এবং অনন্য অভিনয়শিল্পের নজির। সবটা মিলিয়েই তিনি 'নায়িকাদের নায়িকা' মধুবালা। আজ, ১৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর জন্মদিন। ১৯৩৩ সালের এই দিনেই জন্ম। ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যু। আজও তিনি মুগ্ধ করে রেখেছেন ভারতীয় সিনেমাপ্রেমীদের।  

1/6

দিলীপ নন, কিশোর

দুরন্ত প্রেম চলছিল দিলীপ কুমারের সঙ্গে, এদিকে কিশোরকুমারও তাঁর দিকে হাত বাড়িয়ে বসে আছেন। বাবা দিলীপের সঙ্গে বিয়েতে মত দিলেন না। শেষমেশ কিশোরকেই বরমাল্য দিলেন বলিউডের সেই মুহূর্তের সব চেয়ে সুন্দরী, সব চেয়ে গ্ল্যামারাস, সব চেয়ে সেক্সি, সব চেয়ে আবেদনময়ী নায়িকা মধুবালা। 

2/6

একের পর এক ক্লাসিক...

তাঁর অভিনীত সব ছবিই ক্লাসিকের পর্যায়ে পড়ে। 'মহল', 'চলতি কা নাম গাড়ি', 'মুঘল-ই-আজম' 'কালাপানি', 'হাওড়া ব্রিজ' সেই মণিরত্নেরই কয়েকটি মাত্র!   

3/6

৯ বছর বয়সে প্রথম কাজ

দিল্লিতে জন্ম। প্রকৃত নাম ছিল বেগম মুমতাজ জেহান দেহলাভি। মাত্র ৯ বছর বয়সে প্রথম ফিল্মে কাজ, শিশুশিল্পী হিসেবে। মুমতাজ নামে কাজ করেছিলেন বসন্ত নামের এক ছবিতে। 

4/6

মধু-মীনা

চাইল্ড আর্টিস্ট হিসেবে যখন কাজ করছেন তখনই আর এক শিশুশিল্পীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়, যিনি তাঁরই মতো পরবর্তী সময়ে মহান অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন-- তিনি ছিলেন মীনাকুমারী।  

5/6

'মুমতাজ' থেকে 'মধুবালা'

শিশু শিল্পী হিসেবে কাজ করতে-করতেই তিনি দেবিকা রানির চোখে পড়ে যান। দেবিকা রানিই 'মুমতাজ' থেকে তাঁর নাম বদলে দেন 'মধুবালা'য়! 'মহল' ছবিতেই মধুবালার বিগ ব্রেক! তারপর দেখতে গেলে প্রায় বলিউডের সম্রাজ্ঞীর আসনে উত্তীর্ণ হন তিনি। ডাক পেয়েছিলেন হলিউডের ফ্রাংক কাপ্রা-র থেকে। কিন্তু তিনি রাজি হননি। 'মুঘল-ই-আজম' ছবিতে আনারকলি চরিত্রে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য ১৯৬১ সালে পেয়েছিলেন ফিল্মফেয়ার বেস্ট অ্যাকট্রেস অ্যাওয়ার্ড। 

6/6

মৃত্যু এল ২৯-য়ে নয়, ৩৬ বছরে...

মাত্র ২৭ বছর বয়সে ধরা পড়েছিল ভেন্ট্রিকুলার সেপ্টাল ডিফেক্ট রোগটি। লন্ডনের ডাক্তার তাঁকে বলেই দিয়েছিলেন আয়ু আর মাত্র ২ বছর। যদিও ডাক্তারের ভবিষ্যদ্বাণীকে ভুল প্রমাণ করে তিনি বেঁচেছিলেন আরও কয়েকটি বছর। মারা গেলেন ২৯-য়ে নয়, ৩৬ বছর বয়সে।