জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ইলিশ, চিংড়ি, রুই, কাতলা, হাঁসের ডিমের এলাহি আমিষ ভোগ মা মনসকে। শুরু হল ৫১৪ বছর ধরে চলে ঐতিহ্যবাহী জলপাইগুড়ির বৈকণ্ঠপুর রাজ এস্টেট রাজবাড়ির মনসা পুজো।
2/8
৫১৪ বছরের পুজো!
৫১৪ বছরের প্রাচীন এই পুজো। উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী এই পুজো। ৫১৪ বছরের প্রাচীন এই মনসা পুজোকে কেন্দ্র করে বৈকুণ্ঠপুর রাজবাড়ি প্রাঙ্গনে বিশাল মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
photos
TRENDING NOW
3/8
১৫১০ খৃষ্টাব্দে সূচনা...
বৈকুন্ঠপুর রাজ পরিবারের দুই প্রতিষ্ঠাতা বিশ্ব সিংহ ও শিষ্য সিংহ ১৫১০ খৃষ্টাব্দে এই পুজোর সূচনা করেছিলেন। এখন এই পুজোর আয়োজন করেন রাজ পরিবারের বর্তমান সদস্য প্রণতকুমার বসু ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
4/8
৫ দিনের মনসা মেলা
১৮ আগস্ট শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় এই মনসা পুজো চলবে ২০ আগস্ট পর্যন্ত। যদিও মনসা মেলা চলবে ৫ দিন ধরে।
5/8
পুজোয় রাজ পরিবারের সদস্যরা
পুজোর সূচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বৈকুন্ঠপুর রাজ পরিবারের সদস্য প্রণতকুমার বসু, লিন্ডা বসু সহ অন্যান্য সদস্যরা।
6/8
দেবীর ৮ রূপ
রাজবাড়ির এই পুজোয় মনসা দেবী ৮টি বিশেষ রূপে পূজিত হন। রাজ পরিবারের প্রাচীন রীতি মেনে মূলত আমিষ পদ দিয়েই পুজোর ভোগ দেওয়া হয় এখানে।
7/8
পুজোয় বলিপ্রথা
তবে এই পুজোয় এখনও বলিপ্রথার প্রচলন রয়েছে। পুজোর প্রথম দিনেই বলি দেওয়া হয় পাঁঠা, আখ, হাঁস অথবা পায়রা।
8/8
বিষহরির মনসামঙ্গল
এই পুজো উপলক্ষে বিষহরির মনসামঙ্গল পালাগান শোনার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন ভক্তরা। রাজবাড়ির মনসাপুজো আর মেলা আজও ফুটিয়ে তোলে জলপাইগুড়ির প্রাচীন ঐতিহ্যকে।