1/7
জাতীয় সড়কের ধারে
![জাতীয় সড়কের ধারে national highway](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2021/09/14/345311-nh34.jpg)
একদিকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক, অন্য দিকে বিল-- মাঝখানে গড়ে উঠেছে দুর্গা আশ্রম। আর এই দুর্গা আশ্রমে রয়েছে দুর্গামন্দির। মন্দির তৈরি হয়েছিল ২০২০ সালে। কোভিডের কারণে সেই বহুচর্চিত 'জনতা কারফিউ' (২২ মার্চে)-র ঠিক একদিন আগে। স্বভাবতই গত বছরই সেখানে প্রথম দুর্গা পুজো (সমস্ত কোভিডবিধি মেনেই) হয়। ঠিকানা বলতে গেলে-- নদিয়ার মায়াপুর মোড়, ৩৪ নং জাতীয় সড়ক, চৌগাছা, হাঁসডাঙা বিলের পাশে। মন্দিরটি ধুবুলিয়া থানার অন্তর্গত।
2/7
পুজো-পুজো
![পুজো-পুজো puja place](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2021/09/14/345310-durgaas2.jpg)
photos
TRENDING NOW
3/7
প্রথম থেকেই নজরে
![প্রথম থেকেই নজরে crowd puller](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2021/09/14/345309-durgaas3.jpg)
4/7
স্বপ্ন সত্যি
![স্বপ্ন সত্যি dream comes true](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2021/09/14/345307-durgaas4.jpg)
পুজো উপলক্ষে দুর্গা মূর্তি আনা হয় মহালয়ার পরেই। তবে সারা বছর এখানে দুর্গার ছবিই পুজো হয়। মন্দিরটি ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করেছেন শ্যামলকুমার ঘোষ নামে এক ব্যক্তি যিনি জীবনবিমা দফতরে কর্মরত। তাঁর বহুদিনের স্বপ্ন ছিল, একটি দুর্গামন্দির তৈরি করবেন। তিল তিল করে সেজন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন। অল্প অল্প করে জমি কিনেছেন, নিরিবিলি জায়গা দেখে ছোট একটি মন্দিরও তৈরি করিয়েছেন।
5/7
লকডাউনের আবহে
![লকডাউনের আবহে in lockdown](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2021/09/14/345306-durgaas5.jpg)
6/7
আসা-যাওয়ার পথের ধারে
![আসা-যাওয়ার পথের ধারে beside the road](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2021/09/14/345305-durdashnt.jpg)
7/7
কাশবন
![কাশবন kashbon](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2021/09/14/345303-kashbon.jpg)
এখন একদিকে কাশফুল ফুটে রয়েছে, আর একদিকে বিল-- অপরূপ সুন্দর পরিবেশ। যে পরিবেশ অশান্ত মনকে শান্ত করে। একটু খোলা বাতাস মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য মন কাড়বেই। কয়েকদিন আগে অসমের এক সাংসদ এই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় এখানে ২ ঘণ্টা কাটিয়ে যান। রাজ্যের মন্ত্রীদের মধ্যেও কেউ কেউ মাঝে-সাঝে এই মন্দিরে দু'মিনিট দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে।
photos