Ultadanga Death Case: ‘আমাদের মৃত্যুর সময় রাত ১টা ২০ মিনিট থেকে দেড়টার মধ্যে’, মা-ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার
পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মহুয়া দেবীর স্বামী নেপাল চন্দ্র মালের আগেই মৃত্যু হয়েছে। ওনাদের একটা লেদ মেশিনের কারখানা ছিল। মা ও ছেলে সেই কারখানা চালাতে পারছিলেন না বলেও জানা গিয়েছে। পুলিস জানিয়েছে কারখানাটি কোনও এক ব্যক্তিকে লিজ দিয়েছিল তারা। ছেলে সোমনাথ সেখানে কাজ করত।
রণয় তিওয়ারি: ফের মৃতদেহ উদ্ধার শহরে। মা ও ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, মিলেছে সুইসাইড নোট, ঘটনার তদন্তে উল্টোডাঙা থানার পুলিস।
ঘর থেকে উদ্ধার হল মা ও ছেলের ঝুলন্ত দেহ। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে উল্টোডাঙা থানা এলাকার এপিসি রোডে। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
মৃতরা হলেন, বছর ৫৬-র মহুয়া মাল এবং বছর ২৬-এর সোমনাথ মাল। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এপিসি রোডের একটি বিল্ডিংয়ের সেকেন্ড ফ্লোরে থাকতেন মা ও ছেলে।
পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ফ্ল্যাটের ভেতর দুটি আলাদা রুমে দুজনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়। একটি রুমে মহুয়া দেবী, অপর রুমে মহুয়া দেবীর ছেলে সোমনাথ কে দেখা যায়।
আরও পড়ুন: Suvendu Adhikari | Mamata Bandyopadhyay: 'পিসি-ভাইপোর তু তু ম্যায় ম্যায় চলছে, ভাইপো সিএম হতে চায়!'
সিলিং ফ্যানের হুকের সঙ্গে গলায় নাইলনের ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলতে দেখা যায় দুজনকে।
পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মহুয়া দেবীর স্বামী নেপাল চন্দ্র মালের আগেই মৃত্যু হয়েছে। ওনাদের একটা লেদ মেশিনের কারখানা ছিল। মা ও ছেলে সেই কারখানা চালাতে পারছিলেন না বলেও জানা গিয়েছে।
পুলিস জানিয়েছে কারখানাটি কোনও এক ব্যক্তিকে লিজ দিয়েছিল তারা। ছেলে সোমনাথ সেখানে কাজ করত।
আরও পড়ুন: Saltlake: বাড়ি ভাড়া নিতে গিয়ে বৃদ্ধের থেকে দেড় লাখ হাতিয়ে নিল 'সেনাকর্মী'!
সংসার খরচা থেকে শুরু করে অন্য নানা কারণে মা ও ছেলে প্রায় ১৭ লক্ষ টাকা ধার করেছিল। সেই ধার শোধ করতে পারছিল না বলেও জানা গিয়েছে।
মৃতদের কাছে সুইসাইড নোট পাওয়া গিয়েছে। তাতে লেখা ছিল, ‘আমাদের মৃত্যুর সময় রাত ১টা ২০ মিনিট থেকে দেড়টার মধ্যে’।
দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)