ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট আইনের বিরোধিতায় পথে ডাক্তাররা
ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট আইনের বিরুদ্ধে চিকিত্সকদের প্রতিবাদ চলছেই। আইন থেকে চিকিত্সকবিরোধী ধারাগুলিকে বাতিল করতে হবে। সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকেও আইনের আওতায় আনতে হবে। এই দাবিতে কলেজ স্কোয়ার থেকে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার পর্যন্ত মিছিল করলেন চিকিত্সকরা। তাঁদের অভিযোগ, হেল্থ রেগুলেটরি কমিশনে এমন কয়েকজন সদস্য রয়েছে যাঁদের ওই পদে বসার যোগ্যতা নেই। মিছিলে যোগ দেন প্রায় দেড় হাজার চিকিত্সক। সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সকরাও মিছিলে যোগ দেন।
ওয়েব ডেস্ক: ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট আইনের বিরুদ্ধে চিকিত্সকদের প্রতিবাদ চলছেই। আইন থেকে চিকিত্সকবিরোধী ধারাগুলিকে বাতিল করতে হবে। সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকেও আইনের আওতায় আনতে হবে। এই দাবিতে কলেজ স্কোয়ার থেকে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার পর্যন্ত মিছিল করলেন চিকিত্সকরা। তাঁদের অভিযোগ, হেল্থ রেগুলেটরি কমিশনে এমন কয়েকজন সদস্য রয়েছে যাঁদের ওই পদে বসার যোগ্যতা নেই। মিছিলে যোগ দেন প্রায় দেড় হাজার চিকিত্সক। সরকারি হাসপাতালের চিকিত্সকরাও মিছিলে যোগ দেন।
এদিকে, এবার থেকে আরও কঠোর ভূমিকায় রাজ্যের পূর্ত দফতর। ফাঁকা বুলি নয়, কাজে করে দেখাতে নিয়োগ করা হচ্ছে প্রজেক্ট মনিটরিং অফিসার। রাস্তা হয়ত তিন-চার মাস আগেই তৈরি। কিন্তু হাল বেহাল। কোথাও PWD-র তৈরি করা বিল্ডিংয়ে ব্যবহৃত মালমশলার মান নিয়ে অভিযোগ। কয়েকমাস আগেই এনিয়ে বৈঠক করে কড়া ব্যবস্থার নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। পূর্ত দফতরের ভার এখন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের হাতে। তাঁরও সাফ কথা, কাজে চাই আরও গতি। ঢিলেমি কিংবা গাফিলতির জায়গা নেই। (আরও পড়ুন- দলের কর্মীদের বিজেপির বিরুদ্ধে মুখ খুলতে নিষেধ করল তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব)