'ভ্রমণ ভাতা'র দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ বিধায়ক!
বিধায়ক হলেও গাড়ি নেই। সাইকেল, অটো, টোটো, ট্রেনেই যাতায়াত করেন নোয়াপাড়ার বিধায়ক মধু ঘোষ। আবেদন করেছিলেন MLA হস্টেলে ঘর পাওয়ার জন্য। তবে কলকাতার পাশ্ববর্তী এলাকার বিধায়ক বলে ঘর পাননি বিধানসভার হাউজ কমিটির সদস্য মধু ঘোষ। এবার তিনি মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ। তাঁর দাবি, দেওয়া হোক ভ্রমণ ভাতা।

ওয়েব ডেস্ক : বিধায়ক হলেও গাড়ি নেই। সাইকেল, অটো, টোটো, ট্রেনেই যাতায়াত করেন নোয়াপাড়ার বিধায়ক মধু ঘোষ। আবেদন করেছিলেন MLA হস্টেলে ঘর পাওয়ার জন্য। তবে কলকাতার পাশ্ববর্তী এলাকার বিধায়ক বলে ঘর পাননি বিধানসভার হাউজ কমিটির সদস্য মধু ঘোষ। এবার তিনি মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ। তাঁর দাবি, দেওয়া হোক ভ্রমণ ভাতা।
কেন ভ্রমণ ভাতার আবেদন জানালেন বিধায়ক? কেনই বা তাঁকে যাতায়াত করতে হয় ট্রেনে বাসে, একেবারে সাধারণ মানুষের মত? বিধায়ক জানাচ্ছেন, বাড়িতে ৩ জন সদস্য। প্রতি মাসে কমপক্ষে ৮ বার তাঁকে বিধানসভার বৈঠকে যেতেই হয়। গাড়ির পিছনে খরচ করলে, সংসার সামলানো কঠিন হয়ে দাঁড়াবে তাঁর কাছে।
বিধায়ক একেবারে সাধারণ মানুষের মত। ট্রেনে বাসে সাধারণের মত যাতায়াত করেন বলে তাঁর নাগাল পাওয়াও অত্যন্ত সহজ। আর রাস্তা ঘাটে কোনও সমস্যার কথা বললেও তিনি সব সময় সাড়া দেন। মধু ঘোষকে সহযাত্রী হিসেবে পেয়ে তাই খুশি স্থানীয় বাসিন্দারাও।
আরও পড়ুন, পাহাড়ে আঁধার কন্যাশ্রীতে, জেলা প্রশাসনের বৈঠকে ক্ষোভ উগরে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী